প্রতিটি দোকানে পেঁয়াজ ক্রয়-বিক্রয়ের রশিদ সংরক্ষণ করতে হবে। কোনো ভোক্তার সঙ্গে প্র’তারণা করা যাবে না। পেঁয়াজের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে মূল্য বৃদ্ধি করলে তাদের বি’রুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ এ সিদ্ধান্ত কার্যকরের জন্য একদিনের সময় নেন। তারা বলেন, বেশি দামে পেঁয়াজ ক্রয় করা আছে। এ পেঁয়াজ বিক্রি শেষ হলেই সরকারের বেঁধে দেয়া মূল্যে পেঁয়াজ বিক্রি করা হবে।
উপজেলা ভূমি অফিসে এ সময় উপস্থিত ছিলেন চুনারুঘাট ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সভাপতি আবদুল সালাম তালুকদার, সেক্রেটারি মাসুদ আহম্মেদ, ক্যাব চুনারুঘাট উপজেলা সেক্রেটারি সাংবাদিক মনিরুজ্জামান তাহের, মুদি ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আজগর আলীসহ স্থানীয় ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ।
এর আগে চুনারুঘাট বাজারে অ’ভিযান চালান ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী অফিসার নূসরাত ফাতিমা শশী। অ’ভিযানকালে পেঁয়াজ ক্রয়ের রশিদ না থাকা এবং নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দামে পেঁয়াজ বিক্রি করায় স্বপন স্টোরকে ১ লাখ টাকা জ’রিমানা করা হয়। এ সময় অবৈধভাবে বিপুল পরিমান পেঁয়াজ মজুদ রাখায় স্বপনের গুদাম ও এবং সোহেলের গুদাম সিলগালা করা হয়।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন